শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ছে আরো ১৪ দিন

শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তার কথা বিবেচনায় এনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চলমান ছুটির সময়সীমা আরো ১৪ দিন বাড়ানো হচ্ছে।শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি আজ একথা জানিয়েছেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়ের সাংবাদিকদের শিক্ষামন্ত্রীর এ বক্তব্যের কথা জানান।শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, ‘সারাদেশে করোনা সংক্রমণের হার ৩০ শতাংশের কাছাকাছি।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ফি দেওয়া যাবে নগদ-এ, মিলবে ইন্সট্যান্ট ক্যাশব্যাক

স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদেরফি পরিশোধের ঝামেলা দূর করার পাশাপাশি তাদের একটু বেশি লাভ দিতে ‘নগদ’ নিয়েএসেছে দারুণ এক ক্যাশব্যাক অফার। এখন থেকে নির্দিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ‘নগদ’-এর মাধ্যমে ফি পরিশোধ করলে শিক্ষার্থীরা প্রতিমাসে পাবেন ৫ শতাংশ বা ৫০ টাকাপর্যন্ত ইন্সট্যান্ট ক্যাশব্যাক।১ ফেব্রুয়ারি ২০২২ থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইন চলবে

আজ থেকে ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ

করোনারভাইরাসের সংক্রামণ আশংকাজনক হারে বেড়ে যাওয়ায় আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সব স্কুল, কলেজ ও বিশ^বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা  করা হয়েছে।আজ শুক্রবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্ম সচিব মো. সাবিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২১ জানুয়ারি থেকে ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সব স্কুল,কলেজ ও সমপর্যায়ের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং বিশ^বিদ্যালয় বন্ধ থাকবে। উল্লেখ্য,

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হচ্ছে না- ১২ থেকে ১৮ বছরের শিক্ষার্থীরা টিকা নিতে পারবে : শিক্ষামন্ত্রী

করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধে ১২ বছরের ঊর্ধ্বে যে কোনো শিক্ষার্থী টিকাকেন্দ্রে গিয়ে  টিকা নিতে পারবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি জানান, এছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করার পরিকল্পনা নেই। যেহেতু শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া হচ্ছে তাই এক্ষেত্রে কোন সমস্যা হবে না। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেভাবে শিক্ষা কার্যক্রম চালু রয়েছে, সে ভাবেই চলবে। আজ করোনার

দেড় বছর পর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রাণের স্পন্দন

দেড় বছর পর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রাণের স্পন্দন। শ্রেনীকক্ষে ফিরেছে শিক্ষার্থীরা। তবে,শিক্ষক ও সংশ্লিষ্টদের মাঝে উৎসবের আমেজ থাকলেও করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতে অভিভাবকদের কেউ কেউ রয়েছেন উৎকন্ঠায়। করোনা ভাইরাসের সংক্রামণ বৃদ্ধি পাওয়ায় শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার কথা বিবেচনায় এনে দফায় দফায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়। গত বছরের ১৭ মার্চ থেকে প্রায় আঠারো

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পর সৃষ্ট সমস্যার দৈনিক মনিটরিং ছক প্রকাশ মাউশি’র

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু হওয়ার পর সৃষ্ট সমস্যার দৈনিক মনিটরিংয়ের ছক প্রকাশ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদফতর (মাউশি)। আজ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) মহাপরিচালক প্রফেসর ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনার তথ্য জানানো হয়েছে। এতে জানানো হয়, আগামী ১২ সেপ্টেম্বর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পরে শিক্ষা

আগামী ১২ সেপ্টেম্বর শ্রেণিকক্ষে পাঠদান শুরু হবে : শিক্ষামন্ত্রী

আগামী ১২ সেপ্টেম্বর দেশের প্রাথমিক,মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শ্রেণিকক্ষে পাঠদান শুরু হবে বলে জানেিয়ছেন শিক্ষা মন্ত্রী ডা.দীপু মনি।আজ রোববার সচিবালয়ের  মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত সভাশেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।শিক্ষা মন্ত্রী  বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সবাইকে যথাযথভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে আসতে হবে। আগত শিক্ষার্থীদের অবশ্যই মাস্ক পরিধান করতে

উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ১২ সেপ্টেম্বর খুলবে : শিক্ষামন্ত্রী

শিক্ষা মন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি বলেছেন, দেশের সকল প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ১২ সেপ্টেম্বর খুলতে পারে । আজ চাঁদপুরে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা  জানান। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খোলার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে শিগগিরই। কারণ, বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট ও একাডেমিক কাউন্সিল সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। সকল

শিগগিরই স্কুল-কলেজ খুলে দেয়ার ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী এবং সংসদ নেতা শেখ হাসিনা আজ জাতীয় সংসদে বলেছেন, করোনার কারণে বন্ধ থাকা স্কুল-কলেজ শিগগিরই খুলে দেয়ার ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। এসময় তিনি সকলকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দেয়ার পাশাপাশি ডেঙ্গু প্রতিরোধে বাড়ির চারপাশ পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার আহ্বান জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা খুব তাড়াতাড়ি স্কুল কলেজ খুলে দেওয়ার জন্য ইতোমধ্যেই

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা ৫ সেপ্টেম্বর

আগামী ৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হবে।  আজ কোভিড- ১৯ পরিস্থিতিতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে কোন সভা অনুষ্ঠিত হয়নি। শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার বিষয়ে এখনো  টেকনিক্যাল কমিটির মতামত পাওয়া যায়নি। আগামীকালের মধ্যে টেকনিক্যাল কমিটির মতামত পাওয়া যেতে পারে।