করোনার মধ্যে আমেরিকা, কানাডা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) বাংলাদেশি চিংড়ির কদর বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে এ দেশের চিংড়ির দামও। আর তাতেই ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশ ও আমেরিকায় চিংড়ি রপ্তানিকারক বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর আয় বেড়েছে কয়েক গুণ। রপ্তানিকারকেরা বলছেন, মূলত বাগদা চিংড়ির ভৌগোলিক নির্দেশক (জিওগ্রাফিক্যাল ইন্ডিকেশন) বা জিআই সনদ এ চাহিদা বাড়িয়ে দিয়েছে।