সরকারের প্রকিউরমেন্ট, ওএমএস কার্যক্রম ও অবৈধ মজুতদারী কঠোরভাবে মনিটরিং করা হবে। এ জন্য পর্যায়ক্রমে সকল উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে মোটর সাইকেল দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা সাধন চন্দ্র মজুমদার।
আজ রাজধানীর খাদ্যভবনের সভা কক্ষে মাঠ পর্যায়ের উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের অনুকূলে মোটর সাইকেল বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, করোনাকালে খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তরা নিজেদের সক্ষমতার পরিচয় দিয়েছেন। করোনাকালে জনগণের খাদ্যাভাব হয়নি। ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে খাদ্যমন্ত্রণালয় শুদ্ধাচার পুরষ্কারও পেয়েছে। এ বড় অর্জনের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে।
তিনি বলেন, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে যেন এমন কেউ অন্তর্ভূক্ত না হয়, যার এ কর্মসূচিতে অন্তর্ভূক্ত হওয়ার প্রয়োজন নাই। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে বরাদ্দ বাড়িয়ে দ্বিগুণ করা হয়েছে। কেউ যেন সরকারি কর্মসূচিতে অনিয়ম জালিয়াতি করতে না পারে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকার আহবান জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকগণকে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির তালিকা যাচাই বাছাই করার কাজে মনোযোগী হতে হবে।
খাদ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. সাখাওয়াত হোসেনের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ইসমাইল হোসেন, খাদ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন এবং পরিচালক (চলাচল ও সংরক্ষণ) মো. জামাল হোসেন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
পরে মন্ত্রী সরকারি মোটর সাইকেল বিতরণ অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন।