You are here
Home > জাতীয় > সুপ্রিমকোর্ট লিগ্যাল এইডে আরও ৯ জন প্যানেল আইনজীবী

সুপ্রিমকোর্ট লিগ্যাল এইডে আরও ৯ জন প্যানেল আইনজীবী

জানতে জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থার নিজস্ব ওয়েবসাইট রয়েছে। এ ওয়েবসাইটে জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান বিষয়ে বিস্তারিত সকল তথ্য জানা যায়। পাশাপাশি

জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থার নির্ধারিত হটলাইন নাম্বার ১সুপ্রিমকোর্ট লিগ্যাল এইড কমিটিতে প্যানেল আইনজীবী হিসেবে আরও নয় আইনজীবীকে অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

কমিটির ২২তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সুপ্রিমকোর্ট লিগ্যাল এইড কমিটির চেয়ারম্যান বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিমের সভাপতিত্বে ওই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

নতুন যাদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে তারা হলেন, এডভোকেট শেগুফতা তাবাসসুম আহমেদ, এডভোকেট ইশরাত হাসান, এডভোকেট সাবরিনা জেরিন, ব্যারিষ্টার সৈয়দ নাফিউল ইসলাম, এডভোকেট সাদিয়া তাসনিম, এডভোকেট নিশাত ফারজানা, এডভোকেট সাবিনা ইয়াসমিন, এডভোকেট শেখ মুহাম্মদ মাহবুবুল করিম এবং এডভোকেট আরিফুল হক রোকন।

সুপ্রিমকোর্ট  লিগ্যাল এইড অফিসার ফারাহ মামুন আজ এ তথ্য জানিয়েছেন।

বর্তমানে হাইকোর্ট বিভাগের জন্য ৫৪ জন এবং আপিল বিভাগে ১১ জনসহ মোট জন ৬৫ জন আইনজীবী সুপ্রিমকোর্ট লিগ্যাল এইড কমিটির প্যানেল আইনজীবী তালিকাভুক্ত আছে।

আওয়ামীলীগ নেতৃত্বাধীন সরকার আর্থিকভাবে অস্বচ্ছল, অসমর্থ বিচারপ্রার্থী জনগনকে সরকারি খরচে আইনি সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে ‘আইনগত সহায়তা প্রদান আইন-২০০০’ প্রণয়ন করে। ২০০০ সালে তৎকালীন শাসন আমলে আইনটি প্রণয়ন করে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার। তারপরের সরকারগুলো আইনটি কার্যকরে উল্লেখযোগ্য কোন পদক্ষেপ নেয়নি। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্টিত নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠনের পর আওয়ামীলীগ দরিদ্র ও অসচ্ছল জনগণের বিচারপ্রাপ্তি নিশ্চিতে আইনটি কার্যকরে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে এবং তা অব্যাহত রয়েছে।

২০০০ সালে প্রণীত আইনটি অনুযায়ী ‘জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থা’ গঠন করা হয়। রাজধানীর ১৪৫, নেউ বেইলী রোডে এ সংস্থার প্রধান কার্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। এর ব্যাপ্তি সুপ্রিমকোর্ট, দেশের সকল জেলা, অধঃস্তন আদালত, শ্রম আদালত, জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত এখন প্রতিষ্ঠিত। জেলা কমিটি গঠন, প্রতিটি জেলা জজ আদালতে এর কার্যালয় রয়েছে। নানা প্রচার, প্রচরণা, সেমিনার-কর্মশালা ও প্রকল্পের মধ্য দিয়ে এ সেবা এখন মানুষের দোড়গোড়ায়। তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার করে এখন এ সেবাকে অরো সহজ করা হয়েছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত ৬৪৩০ নম্বরে (টোল ফ্রি) আইনি সেবা অব্যাহত রয়েছে।

Similar Articles

Leave a Reply

Top