রাশিয়া শুক্রবার বলেছে, তার সৈন্যরা ইউক্রেনের সব গুরুত্বপূর্ণ স্থানের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। তবে পর্যবেক্ষকরা বলছেন সামান্যই অগ্রসর হচ্ছে।
গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো ২০২৩ সালে কেবল স্থানান্তরিত হলেও লড়াই তীব্র লড়াই এখনো চলছেই। সর্বশেষ প্রধান ফ্ল্যাশপয়েন্ট শিল্প শহর আভদিভকা প্রায়ই ঘেরাও করে রেখেছে। ইউক্রেন বলেছে তারা হামলা থেকে শহরটিকে রক্ষা করেছে।
রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু শুক্রবার বলেছৈন, ‘আমাদের সেনারা দক্ষতার সঙ্গে ও পরিকল্পিতভাবে কাজ করছে। আরও সুবিধাজনক অবস্থান দখল করছে এবং সব দিকের অঞ্চলে তাদের নিয়ন্ত্রণ রয়েছে।’
রাশিয়ার শীর্ষ সামরিক কর্তাদের সঙ্গে এক ব্রিফিংয়ে শোইগু বলেছেন, ‘তাদের লোকেরা ‘কার্যকর ও দৃঢ়ভাবে ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর ওপর হামলা চালিয়ে ক্ষতি সাধন করছে। তাদের যুদ্ধের ক্ষমতা উল্লেখযোগ্যহারে কমে গেছে।’
বুধবার রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ঘোষণা করেছে, তাদের বাহিনী ইউক্রেনের পূর্ব দোনেটস্ক অঞ্চলের বাখমুতের উপকণ্ঠে একটি ছোট গ্রাম ক্রোমোভের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। তবে অন্যান্য আঞ্চল দখল নিতে পারেনি।
মস্কোর পীড়াপীড়ি সত্ত্বেও এর বাহিনী অগ্রসর হচ্ছে। প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন শুক্রবার এক ডিক্রি জারি করে বলেছেন সৈন্য সংখ্যা ১৫ শতাংশ বাড়ানো হবে।