বঙ্গবন্ধু অষ্টম বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টের পর্দা উঠছে ২০২২ সালের ২১শে জানুয়ারি। ১৮ ফেব্রুয়ারি ফাইনাল দিয়ে পর্দা নামবে আসরের। আগামী আসরের চ্যাম্পিয়ন দল পাবে ১ কোটি টাকা।
আগামী বিপিএলে অংশ নিবে মোট ছয়টি দল। ছয় ফ্র্যাঞ্চাইজি ছয় দলের মালিকানায় থাকছে-বরিশালের মালিকানায় আছে ফরচুন শুজ লিমিটেড, চট্টগ্রামের মালিকানায় রয়েছে ডেল্টা স্পোর্টস লিমিটেড (আখতার গ্রুপ), কুমিল্লার মালিকানায় আছে কুমিল্লা লিজেন্ডস লিমিটেড, ঢাকার মালিকানায় আছে রুমা ফ্র্যাব্রিক্স লিমিটেড ও মার্ন স্টিল লিমিটেড, খুলনার মালিকানায় আছে মাইন্ড ট্রি গ্রুপ ও সিলেটের মালিকানায় থাকছে প্রগতি গ্রিন অটো রাইস মিলস লিমিটেড।
আগামী ২৭ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে আর প্লেয়ার্স ড্রাফট। ডাবল রাউন্ড রবিন লিগ পদ্ধতিতে প্লে-অফ ও ফাইনালসহ মোট ৩৪টি ম্যাচ হবে।
তিনটি ভেন্যুতে হবে বিপিএলের ম্যাচ। ভেন্যুগুলো হলো- মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম, চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়াম ও সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম।
প্রতিটি দলের একাদশে সর্বোচ্চ ৩ জন বিদেশি ক্রিকেটার থাকতে পারবে। আর চ্যাম্পিয়ন দল প্রাইজমানি হিসেবে পাবে ১ কোটি টাকা। আর রানার্স-আপ দল পাবে ৫০ লাখ টাকা।
দেশীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে ‘এ’ ক্যাটাগরির খেলোয়াড় পাবে সর্বোচ্চ ৭০ লাখ টাকা। ‘বি’ ক্যাটাগরিতে ৩৫ লাখ টাকা, ‘সি’ ক্যাটাগরিতে ২৫ লাখ টাকা, ‘ডি’ ক্যাটাগরিতে ১৮ লাখ টাকা, ‘ই’ ক্যাটাগরিতে ১২ লাখ টাকা এবং সর্বশেষ ‘এফ’ ক্যাটাগরিতে ৫ লাখ টাকা নির্ধারন করা হয়েছে।
বিদেশী ক্রিকেটারদের মধ্যে ‘এ’ ক্যাটাগরির খেলোয়াড় পাবে সর্বোচ্চ ৭৫ হাজার ডলার। ‘বি’ ক্যাটাগরিতে ৫০ হাজার ডলার, ‘সি’ ক্যাটাগরিতে ৪০ হাজার ডলার, ‘ডি’ ক্যাটাগরিতে ৩০ হাজার ডলার এবং সর্বশেষ ‘ই’ ক্যাটাগরিতে ২০ হাজার ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে।